ফৌজদারি কার্যবিধি(CrPC)
বাংলাদেশের
আইনকানুন সমূহকে প্রধানত তিন শ্রেণীতে চিহ্নিত করা যায়; বাংলাদেশ
দন্ডবিধি, ফৌজদারী কার্যবিধি, এবং
দেওয়ানী দন্ডবিধি। ফৌজদারী কার্যবিধি এবং দন্ডবিধিকে আলাদাভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ আইন
নয়, এগুলো একে অপরের উপর নির্ভরশীল। অবশ্য এসব ছাড়াও বিভিন্ন
সময়ে বিভিন্ন বিশেষ আইন তৈরি হয়েছে।
ফৌজদারী কার্যবিধি কি?
কিভাবে অপরাধের তদন্ত
করতে হবে,
গ্রেফতার-জমিনের বিধান এবং বিচারকার্য কিভাবে পরিচালনা করা হবে সেটা
ফৌজদারী কার্যবিধি থেকে জানা যায়। ফৌজদারী কার্যবিধিতে মোট ৫৬৫টি ধারা আছে,
এসব ধারাগুলোর অনেকগুলোর আবার উপধারা আছে। ১৮৬২ সালের ১লা জানুয়ারী
হতে ফৌজদারী কার্যবিধি বলবৎ হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন সংশোধনী আনা হয়, আবার কিছু ধারা আবার বিভিন্ন সময়ে বাতিলও করা হয়।
ফৌজদারী কার্যবিধিতে
আরো কিছু বিষয় আছে, অপরাধ যাতে না ঘটতে পারে তার জন্য কিছু ব্যবস্থা
ফৌজদারী আইনে পাওয়া যায়। ফৌজদারী কার্যবিধির চতুর্থ ভাগ অপরাধের প্রতিরোধ বিষয়ে
নিবেদিত।
নোট
১৮৬২ সালের ১লা
জানুয়ারী হতে ফৌজদারী কার্যবিধিবলবৎ হয়।
সুত্র: বাংলাপিডিয়া, ইন্টারনেট
No comments
Post a Comment